chaa riddhiman

এক কাপ চা আর খাপছাড়া নস্ট্যালজিয়া

আমি বিকারগ্রস্ত। সেই কবে থেকে ভুগছি নস্ট্যালজিয়ার জ্বরে। ভেবেছি এক চাপ চায়ের উষ্ণতায় সব রোগ সারিয়ে ফেলব, তাই চা রসিক না হয়েও শিব্রামের আপ্ত বাক্যের পান মুখে গুঁজতেই হল। চা খান বা না খান,চাখান —তবে অনেকেই চা খান এবং এ ব্যাপারে বেশ গোছালো। মনে করুন গল্প হলেও সত্যির সেই বড় আরও পড়ুন…

chaa muktogodyo partha

এক কাপ চা নিয়ে এখন যা যা চিন্তা করে ওঠা যায়নি অথবা এবং ইত্যাদি যোগে একটি লম্বা শিরোনাম

আমি: রাত যদি পাশবালিশ হয় তবে তুমি তার শয্যাসঙ্গিনী।এই শহরের যে মনস্তত্ব তা তুমি জানো? খবর রাখো?এক কাপ চা হাতে নিয়ে প্রশ্ন রেখেছিলাম। তুমি: আমি ডায়েরী নোট রাখি । ডায়েরী নোটস ১২.৪ স্কাইসক্রীপারের গায়ে হলুদ দীপ্তি পাল্টে যায় প্রত্যেক রাতে ওদের প্রত্যেকটা হলুদ অনেক গল্প ভেতরে নিয়ে ভোররাতে নিভে যায় আরও পড়ুন…

chaa

চা

ঠকাস করে চায়ের কাপটা টেবিলের ওপরে নামিয়ে গজ গজ করতে করতে রান্না ঘরের দিকে এগিয়ে গেল রোশনি —  খালি চা, চা আর চা। উফ… একটা লোক রাখো, বুঝলে, তোমাকে চব্বিশ ঘন্টা চা বানিয়ে দেবে। পবন কথাগুলো শুনতে শুনতে খবরের কাগজটা টেবিলের উপর রেখে কাপটা তুলে নিল। ও কিছুতেই বুঝতে পারে আরও পড়ুন…

painting subhankar1

রং-তুলি ও ক্যানভাসে প্রকৃতি

ছবি আঁকার প্রথাগত কোন শিক্ষা নেই। অনেকটাই দেখে শেখা। সে অর্থে স্বশিক্ষিত। ছবি আঁকার সঙ্গে যুক্ত ছেলেবেলা থেকেই। অ্যাক্রেলিক ও অয়েলে স্বাচ্ছন্দ বোধ করি। আঁকার কোন সংজ্ঞা আমার জানা নেই। যদি প্রশ্ন ওঠে – কেন আঁকি? সোজা-সাপ্টা জবাব দেব – আঁকতে ভালো লাগে তাই আঁকি। যদিও জানিনা কতদূর সেটা হয়ে আরও পড়ুন…

podda krishnendu

পদ্মা পাড়ের গল্প

গত পনের বছর ধরে বিশেষ প্রয়োজনে মাঝে মাঝে মুর্শিদাবাদ যেতে হয় আমাকে । যখনই মুর্শিদাবাদ যাই, সময় সুযোগ হলে একবার পদ্মার ধার থেকে ঘুরে আসি । জায়গাটার নাম খাদুয়া । লালগোলা থেকে পাঁচ কিলোমিটার ভেতরে ৷ এক সময় এই নামে একটা গ্রাম ছিল এখানে ৷ এখন নদীগর্ভে | রয়েগেছে শুধু আরও পড়ুন…

muhurto debajit

মুহুর্তের পরিভাষা

আলোকচিত্র বোধ হয় এমন একটি মাধ্যম যেখানে সৃষ্টি করা যায় একটি সমান্তরাল পৃথিবী। অভ্যস্ত বাস্তবের সীমাবদ্ধতা থেকে বেরিয়ে এসে, কখনো চলমান সময় কে থামিয়ে দিয়ে, একটু সাজিয়ে নেওয়া কিম্বা থেমে যাওয়া কোন মুহূর্তকে একটু গতি প্রদান করা– এই রকম অনেক কিছু করার সহজলভ্য স্বাধীনতা বোধ হয় আলোকচিত্রই দিতে পারে। সময়ের আরও পড়ুন…

vromon tushar

রাবাংলা – রালং – বোরং

পথে এবার নামো সাথী…..  বাঁশ ইদানিং আমাদের নিত্যসঙ্গী। ট্রামেবাসে, অফিসে আদালতে , স্কুলে, রাস্তায়, মাঠে ময়দানে বাঁশ দেওয়াতে  সিদ্ধহস্ত বাঙ্গালী। তাই কটা দিন বরং বাঁশহীন জীবনের আশায় এত ঝক্কি ঝামেলা পেরিয়ে দক্ষিন সিকিমের উত্তর দিশায় বোরং। শিলিগুড়ি থেকে সিংতাম – রাবাংলা পেরিয়েই বোরং- পালক গ্রাম। কিন্তু এখানে এসেও সেই বাঁশ। আরও পড়ুন…

ek kap cha joydip

এক মুঠো জোনাকী আর রাত রঙা চা

একটা নির্দিষ্ট কম্পাঙ্কে ছোট্ট বৃত্তগুলো ছড়িয়ে যাচ্ছিল। একটা ক্ষীণ মৃদু আন্দোলন। ট্রেন গেলে এমন হয়। স্টেশনের পাশেই চায়ের দোকান। কাঠের বেঞ্চে চায়ের গ্লাস রাখলে শব্দ-তরঙ্গের এমন পরীক্ষা-পর্যবেক্ষণ করা যায়। কাঁচের গ্লাস, না ভাঙলেই হ’ল। মাটির ভাঁড় পেলে ভাল, না পেলে কাঁচের গ্লাস। পরিচিত দোকান, আমার অত ছুঁতমার্গ নেই। গোকুলদার দোকানে আরও পড়ুন…

buker vetor cha dokan

বুকের ভেতর যে চা-দোকান

দোকানির গেঞ্জিতে চে’র মুখ আঁকা  ছাল ওঠা কেটলি ফেটে তুলো উড়ে উড়ে যায় কড়া পড়া হাত এগিয়ে দেয় কৃষ্ণগহ্বর ধোঁয়াময় ভাঁড় পড়ে থাকে অনাদরে এখানে দাম মিটিয়ে উঠে যায় সবাই। চা দোকানের এমনই কোন এক বেঞ্চে-  তোমার নাম লিখে আসে কিশোর কবি। স্বর্ণ রেখায় খোদাই করা আত্মরতি একপ্রস্থ পাথর দিয়ে আরও পড়ুন…