চায়ের কাপে তোমার ধোঁয়া ওঠা নিঃশ্বাস এনে দিয়েছে মাটি এবার একটু বৃষ্টি হলে শুরু হোক চলাচলের ট্রাম। কোলকাতা ধরে রাখতে সোজা যাচ্ছি উত্তর কোলকাতার বনেদী সংসারে নিয়ম মেনে এখন পূজারী আর সংখ্যার দলবদল। এই বৃষ্টি আতিশয্যে বারবার নামায় নীচে মাটি উপরে ঢেউ চায়ের কাপে এখন চায়ের যৌবন। মনে পড়লো আমাদের আরও পড়ুন…
এক ভাঁড় চায়ের সাথে কী কী করেন? রাজনৈতিক তরজা, কলকাতার কড়চা , প্রেমের কাঁদুনি আর… আমি আজ একটা অন্য গল্প বলি , আমি তখন সদ্য শহরে আসা কলেজ পড়ুয়া। গায়ে মেঠো গন্ধ সাজপোশাকেও বেশখানিকটা গাঁইয়া তখনও। নেশার পানীয় বলতে ছিল শুধু চা আর ধূম। দিন মনে নেই, তবে চায়ের ঠেকেই আরও পড়ুন…
ও কে অপেক্ষায় আছে ? অভাবের দেশে,নুড়ি পাথরের দেশে যার চোখে জল আনে টিয়ার গ্যাস যাকে বিদ্রোহী বানিয়েছে বাগানের গেটে শেকল জড়ানো একটা লোহার তালা ইউনিয়ন মালিক পক্ষ সরকারের লোকজন উপেক্ষা করে তালা ঝোলা গেটের সামনে আস্তানা গেড়েছে মানুষ, মজবুত মানুষ তুমি আর ওদের ফেরাতে পারবে না ওই বাচ্চারা কেঁদে আরও পড়ুন…
ওকে বলেছিলাম, তাকে ভালোবাসি এই সম্পর্কেরও বহু আগে থেকে ও আমার কাঁধ ছুঁয়ে হেঁসেলে চলে গ্যালো খানিকবাদে এসে বল্লো, ‘চা খাও, গোলমরিচ আছে’ এরপর কত বিবাহ বার্ষিকী, ছেলের জন্মদিন আমার অনুপস্থিতিতেই কেটে গ্যাছে ওর কত তুচ্ছ অতি সামান্য চাওয়া রাখতে পারিনি অসময়ে ছুটে গেছি তার দিকে এক সন্ধ্যায় ধস্ত হয়ে আরও পড়ুন…
মেঘলা সকালের বাদামী মনখারাপটা কাটাতে এক প্লেট ফল আর ব্রেড বাটারের সঙ্গে এক মগ এক্সপ্রেসো নিয়ে বসলাম। উদ্ভাস কে ছেড়ে আসার পর নিজের দেড় কামরার স্টুডিও এ্যাপার্টমেন্টে একটু একটু করে অচেনা ছকে জীবনটা সাজাতে শুরু করেছি এমন সময় রীতিদির মানাউ পৈ তে আসার এই আমন্ত্রন। রীতিদি আর দীপ্তেশ গগৈদা আমাদের আরও পড়ুন…
আমি ঘুমাই না । ঘুমাইনি কালিংপঙ। ঘুমাইনি একবিংশ শতাব্দীর বর্ষা। ঘুমাইনি বিচ্ছেদের রজনীগন্ধা। অন্ধকারে শুধু চোখের পাতা ভারি হয়ে আসে, ঘনিয়ে আসে তরল রাত। কিছুতেই দেখতে পাই না বিশ্বচরাচর, এমনকি নিজের ভিতরটাও।চারিদিক গহীন কালো। সার্চ লাইট ফেলে ফেলে খুঁজি আকাশের পূব দিক। জানি পাখিদের ডানায় ভর করে পাহাড়ের কোলে ওই আরও পড়ুন…
বক্সার কোলে একাকী বসে অপলকে তাকিয়ে থাকি পাইন বনের দিকে – ঘন সবুজ ভেদ করে ঐদূর থেকে বুনোফুল হাতে তোমার আসার অপেক্ষায় ! পাহাড়ি ঝর্ণা চুপিচুপি কানে বলে যায় তোমার আগমণের কথা । নিক্কনের সুর যতো কাছে ভেসে আসে তত চঞ্চল হই আমি – সাতদিনের পরিচয় যেন সাতজন্মের বন্ধণ । আরও পড়ুন…
অভিমানের অধিকার না পাওয়া পর্যন্ত তার নাম কী হয় জানো? —— ‘আদিখ্যেতা’ ! অভিমান যাপনের স্পর্ধা কে দিলো তোমায়? কতো খরচ হয় তা জানো? ফাঁকা রাস্তাতেও হোঁচট খেতে পারো বারবার, চোখের সামনে দিয়ে বাস চলে যাবে, তুমি দাঁড়িয়ে থাকবে পাশে পড়ে থাকা ধুলোয় জড়ানো একটা পাথরের দিকে তাকিয়ে.. সদ্য পড়া আরও পড়ুন…
সোনারপুরের জমিদার বাড়ী আজ ফুল আর আলোয় সেজে উঠেছে । ঠাকুর দালান নাট মন্দির থেকে শুরু করে বাগান, কাছারি, অন্দরমহল কোন জায়গাই বাদ নেই। চারিদিকে আলো ঝলমল করছে ,নানা রঙয়ের আলো । নতুন করে ফোয়ারা বসান হয়েছে তাতে একসাথে চলছে গান, আলো আর জলের খেলা ।রাস্তা দিয়ে যত লোক যাচ্ছে আরও পড়ুন…