কাপালিক প্রতিটি মৃত্যুর জন্মের পাশেআমার নিজস্ব নাম লেখা আছে।হাতে তুলে নিই মৃত্যু-আতর, সিঁদুর চন্দন … খুন করি নিজেকেই। নিজের রক্তেনিজস্ব স্নানে সিক্ত হই। কাপালিক কাকে বল তুমি ?নরমুণ্ড, হোম আগুনে যে রক্ত পান করে ? আমিও তো খুনি। কাপালিক আজ।মন্ত্র বেজে যায় হৃদয়ের অতলে…এসো দেবী, খুন হই এবার আমি আমারনিজস্ব আরও পড়ুন…
এই যে ঘর পোড়া আগুন ছেয়ে আছেনা আপনার শহরে, এই যে মানুষ পোড়া গন্ধ ! এ সব আমার ঘর। আমার বাড়ি আমার রক্ত – স্বজন। বড্ড বেশি গন্ধ লাগছে বলুন আপনার ওই নাসিকা গহ্বরে? অথচ দেখুন রুমাল চাপার ভান করে ফুলের জলসায় রাখেন নীরব স্নান। একটা কাগজ চেয়েছিলেন আপনি। প্রমাণ আরও পড়ুন…
এই ভাবেও নিজেকে লেখা যায়। এই যে ভালোবাসাহীন শব্দ খুঁজি অক্ষরের গায়ে গায়ে – অথচ, ভালোবাসি জানো ! নিঃশব্দে হত্যার মতো করে নিজেকে ! তোমার চোখ হয়ত খুঁজে পায় আমার নির্মম নিষ্ঠুরতা । সরল অক্ষরে ব্যঙ্গার্থ খোঁজ তুমি ; আসলে তুমি এটুকুও জানো না যে ভালোবাসতে হলে ভালোবাসার শব্দ আঁকার আরও পড়ুন…
কিছু কিছু বৃক্ষের রং অরণ্যের মতো গভীর হয়ছুঁয়ে থাকে যারা নদীজন্ম,উত্তাল সামুদ্রিক ডাক। জলাধারে এসে ছায়া লুকিয়ে যায় যে হরিণীর দল- কান্নাকাটির খেলায় ভিজতে হলে,যেও বরং তাদের কাছে;ভালোবাসা প্রজাপতি জেনেই মেঘ সাজিয়ে রাখে যারা বৃষ্টির কাছে… বাতাস ওড়ে খুব। আরও পড়ুন…