ghoreferar nam valo thaka

ঘরে ফেরার নাম ভালো থাকা

শহরের আড্ডাগুলোর অসুখ করেছে। পরিত্যক্ত ফলের ঝুড়ির মতো পড়ে রয়েছে আড্ডার অতীত গায়ে মেখে মোড়গুলো। সেখানে কথারা বৃষ্টি হয়ে নামে না বহুদিন। এখন বাইরের জগৎ বলতে খোলা ছাদ। কর্মক্ষেত্র বলতে বেশ কিছু টবের গাছ। যত্নে যত্নে সেগুলো কবে যেন গান গাইতে শুরু করেছে। অল্প অল্প বৃষ্টি হচ্ছে। একটা ঘন সবুজ আরও পড়ুন…

hindumuslim

স্বার্থক সম্প্রীতি ও হিন্দু–মুসলমান

ভবিষ্যত দ্রষ্টা কবিরা জানতেন ভারতীয় উপমহাদেশ কোন বারুদের স্তুপের উপরে অবস্থান করছে, তাই তাঁদের লেখায় সবসময় সম্প্রীতির বার্তা দিয়েছেন। হিন্দু – মুসলমান দুই মুখ্য ধর্ম এই উপমহাদেশের কাজেই এই অঞ্চলের শান্তি নির্ভর করবে তুই কমিউনিটির সম্প্রীতির উপরেই। তাই নজরুল লিখেছিলেন — ”মোরা একই বৃন্তে দুটি কুসুম হিন্দু মুসলমান ”। রবীন্দ্রনাথ আরও পড়ুন…

chunu miya

ছুনু মিঞার কিসসা : বালুরঘাট সমমনের শারদ অর্ঘ্য

নাট্যপ্রেমী মানুষের জন্য বালুরঘাট সমমনের পুজোর নাটক হুমায়ুন আহমেদ এর গল্প অবলম্বনে় নাটক “ছুনু মিঞার কিসসা” প্রথম বার মঞ্চস্থ হলো বালুরঘাট নাট্যতীর্থ মন্মথ মঞ্চে।ছুনু মিঞা এই রাজনৈতিক নাটকটির মুখ্য চরিত্র। চিরাচরিত শোষণের কথা বলা হলেও তার বয়ান ছিল আধুনিক। কিসসায় মূলত গল্প শোনানোর প্রয়াস থাকে। সেই গল্পটাই হয়ে উঠেছে সময়ের আরও পড়ুন…

SNEHODHARA

স্নেহধারা

আমাদের পাড়ার শেষ প্রান্তে একটি গরীব পরিবারের বাস ছিল। হার জিরজিরে কয়েকটা ঘর।ভাঙাচোরা বেড়া দেওয়া এক ফালি উঠোন। কোনে একটা লাউমাচা। তার আশপাশে কিছু নয়নতারা, কিছু বেলি–টগরের গাছ। বাড়ির উঠোনটা গোবরে নিকোনো থাকতো। কেননা টাকা পয়সার অভাব থাকলেও তাদের গোবরের অভাব ছিল না। আমাদের অনেককেই সেখানে যেতে হতো। সেই বাড়ির আরও পড়ুন…

samar chakraborty

শ্রী সমর চক্রবর্তীঃযে শুধু নিজেকে দেখছে নিজের দুপুর থেকে দূরে বসে

কবিরা যখন চলে যান তখন আকাশও কাঁদে। আসলে প্রকৃতির নিজস্ব খেয়ালে বেড়ে ওঠা সন্তান কোল ছিঁড়ে চলে গেলে দুঃখে বানভাসি কে না হয়! সমর চক্রবর্তীর প্রয়ানে তাই শিলিগুড়ি সমেত গোটা উত্তর বাংলার কবিতাজগৎ শোকসন্তপ্ত। এই বেদনা বহনকরা সত্যিই দুঃসাধ্য। একটা বেদনার ভাওয়াইয়া যেন তরাই থেকে ডুয়ার্স, ডুয়ার্স থেকে আত্রেয়ী– পুনর্ভবা– আরও পড়ুন…

laglo je dol

লাগলো যে দোল

দোল আর হোলি , এই নিয়েই তো রঙের উৎসব। আসলে মানুষের প্রতি মানুষের ভালোবাসার এই উৎসব। প্রিয়জনদের খুশি দেখতে চায় মানুষ। তাই তাকে নিজের হাতে রাঙিয়ে দিতে চা রাধাকৃষ্ণকে আবির নিবেদন করে পালিত হয় দোল আর রাজা হিরণ্যকশিপুর বোন হোলিকার আগুনে পুড়ে যাওয়ার ঘটনা থেকেই হোলি। হোলিকা উপর আশীর্বাদ ছিলো আরও পড়ুন…