সূচের যোনি ছিদ্র দিয়ে, যেমন ধারাবাহিক নিয়মে ঢুকে পড়ে সূতো….
শুরু হয় একটা চিরাচরিত সম্পর্কের গল্প
বাঁ- দিকের ছেঁড়া বুক পকেট পরিচর্যা হীন হাতড়ায়……
চেনা বুনট নিয়মিত জোড়ে - খোলে, জোড়া তাপ্পির বাঁধন,
এই তো সম্পর্ক…..
রঙিন সুতোর গল্প, শেষ হলে,
ছন্দহীন সূঁচ ও একদিন অবহেলায় পড়ে থাকে ড্রয়ারের এককোণে…
প্রতিদিন ভালোবেসে লেখা শব্দগুলো, কাশফুল হয়ে ফুটে ওঠে নামহীন কোনো
শহরে……
আর,
প্রত্যেক সৃষ্টিহীন, শরীরি সম্পর্কের পিছনে পড়ে থাকে,অনেক আত্মহত্যার
গল্প….
তুমি ও কি ভালোবাসো,বেসেছিলে কাউকে
প্রলাপ লিখন
এ বছর লেখা-লিখি হলো না বিশেষ-
ডায়রি পাতা উলটালেই মেঘ করে আসে…
ষাট দশকের দু'একটা পরিচিত মুখ ভাসতে থাকে বাতাসে
শুধু শেরিফউল ইসলাম এর দু'একটা চিঠি, তারাদের সাথে
সারা রাত জেগে থাকে….
বাইরে জানালার ওপারে একবুক বিপ্লব নিয়ে কৃষ্ণচূড়ালাল হয়ে
ওঠে
তবু, পাতায় পাতায় - গনত্রন্ত্রের কথা লিখি, সাম্যবাদের কথা বলি
মানুষের কথা নিয়ে ছুটে যাই
দিগন্ত বিস্তৃত মাঠের কাছে,
দেখি বুটের তলায় থেঁতলে পড়ে আছে গনতন্ত্র……..
আর নিয়মিত বাধ্য হয়ে ঢুকে যাই মশারি নামের একটা গ্রহের ভিতর
দু-পাশের অন্ধকার -ঘুম, নিয়মিত গাড় হয়ে আসে,
আর আমার ঘুমের ডালে,ডালে একবুক বিপ্লব নিয়ে কৃষ্ণচূড়া লাল হয়ে
ওঠে
আমাকে ও জাগিয়ে রাখে সারা-রাত….
আমি কলম হাতড়াই, ডায়েরির পাতা উলটাই,
দেখি,
একটা ট্রেন ছুটে যাচ্ছে আলবেনিয়ারর দিকে…….
প্রকাশিত বই একটাই "কুয়াশার গল্পের ভিতর "।কথা- লেখেন, কেউ কবিতা বললে আপত্তি নেই ! কবিতার, রাস্তায়, শব্দ আর অক্ষর খুঁজতে গিয়ে একদিন বন্ধু শুভদীপের সাথে আলাপ, তারপর এই পাতায় তাবু ফেলে বসা। বাকি কথা গুলো, এখন তোলা থাক,সামনে অনেকটা রাস্তা এখন ও হাঁটা বাকি আছে। পরে কোনদিন চায়ে চুমুক দিয়ে সেরে নেয়া যাবে....
সুমেধা বোস’কে আদতে হাওয়ায়-জলেভেসে ভেসে বেড়াচ্ছেনবিশ্বাস ও তার ঘাতকেরা আপনার ও আমার মধ্যেদুরপাল্লার গাড়িঘোড়ার হট্টোগোলের মধ্যেঅজাতশত্রু পীরবাবার শয্যায় হঠাৎ-ইঘাতকেরা ছায়া ফেলতে পারেন আপনি সাবধানসুমেধা বোসআপনার সাথে হওয়া অবিচারের কথাকোনো বুম থেকে উড়ে গিয়ে সরাসরি সম্প্রচার আরও পড়ুন...
0 Comments